বাগেরহাটের চিতলমারীতে যুবদল নেতা সোহাগ সরদার উপজেলার সন্তোষপুর ইউনিয়নের আদিখালী গ্রামের মো. আবেদ আলীর ছেলে।
বিয়ের পর এক বছর না পেরোতেই ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (২৬ জুলাই) যুবদলনেতা সোহাগ সরদারের হত্যাকারীদের অবিলম্বে আটকের দাবিতে এলাকাবাসী মানববন্ধন করেছে।
উপজেলা বিএনপি ও যুবদলের নেতাকর্মীরাও এ মানববন্ধনে এলাকাবাসীর পাশে ছিলেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, নিহতের বোন রেখা বেগম, উপজেলা বিএনপির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শরিফুল হাসান অপু, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আইনজীবী ফজলুল হক, চিতলমারী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জাকারিয়া মিলন প্রমুখ।
মানববন্ধনে নিহতের বোন রেখা বেগম বলেন, প্রায় এক বছর আগে বাগেরহাট সদর উপজেলার গোটাপাড়া ইউনিয়নের দেপাড়া গ্রামের বিল্লাল মাঝির মেয়ে সোনিয়া আক্তারের সঙ্গে সোহাগ সরদারের বিয়ে হয়। এক মাস আগে সোহাগের শ্বশুরবাড়ির লোকজন মেরেছিল। এই বিষয়ে চিতলমারী থানায় অভিযোগ করা হয়।
৪ দিন আগে গত ২৩ জুলাই সোহাগ তার স্ত্রী সোনিয়াকে আনতে শ্বশুরবাড়ি যায়। সন্ধ্যায় শ্বশুরবাড়ি হতে ফোনে জানায় সোহাগ খুব অসুস্থ। তারা তাকে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। খবর শুনে হাসপাতালে পৌঁছানোমাত্র সোহাগের শ্বশুরবাড়ি লোকেরা পালায়। বিষয়টি বাগেরহাট সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়।
টিএইচ