হবিগঞ্জ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে দায়েরকৃত ১৯৯৫ সালের ৫৬নং একটি স্বত্ব মোকদ্দমায় ১৯৯৫ সালের ১২ আগস্ট বিজ্ঞ বিচারক এক রায়- ডিক্রি ও স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদান করেছিলেন।
ওই রায়-ডিক্রি ও স্থায়ী নিষেধাজ্ঞারের আদেশ অমান্য করে, আইন অমান্য করে, হবিগঞ্জের তৎকালীন জেলা প্রশাসক আতাউর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) একেএম আমিনুল ইসলাম, সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সফিউল আলম ও বানিয়াচংয়ের ভারপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুরে আলম সিদ্দিকীসহ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা বাদী আব্দুল হামিদের ভূমি থেকে স্থাপনা ভাঙচুর করে, ভূমি থেকে জোরপূর্বক উচ্ছেদ করে ফেলে। এতে বাদীর ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়।
এ বিষয়ে বাদী আব্দুল হামিদ বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে জেলা প্রশাসকসহ মোট ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতের আদেশ অমান্য করার অভিযোগ এনে মিস মোকদ্দমা ১৪/২০০৮ দায়ের করলে দীর্ঘ ১৬ বছর পর রোববার (২৭ জুলাই) বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ তারেক আজিজ।
চারজনকে এক মাসের সাজা ও তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করেছেন। বাদী আব্দুল হামিদ জানান, আমি ওই রায়ে মোটামুটি সন্তুষ্ট হয়েছি, আমি ওই মামলায় ও তাদের উচ্ছেদ কারণে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত, আমি আশা করেছিলাম, তাদের জেল-জরিমানা হবে। এ রায়ে আশা করি দৃষ্টান্ত স্থাপন হবে। এমন ভুল করতে, হয়ত ভেবে করবে। তারপরও আমি সন্তুষ্ট।
টিএইচ